গনিত রাজা হতে চান ? যে কোন শতকরা হিসাব
নিকাশ করে ফেলুন মাত্র এক সেকেন্ডে-
-
1. 30% of 50 = 15 (3×5=15)
-
টেকনিকঃ
★
প্রশ্নে উল্লেখিত সংখ্যা দুটি হল 30 এবং 50।
এখানে উভয় সংখ্যার এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’
আছে। যদি উভয় সংখ্যার এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’
হয় তাহলে উভয় সংখ্যা থেকে তাদের (শুন্য) বাদ
দিয়ে বাকি যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাদেরকে
গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে অর্থাৎ এখানে 3
এবং 5 কে গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে।
-
আরও কিছু দেখুন -
2. 40% of 60 = 24 (4×6=24)
3. 20% of 190 = 38 (2×19=38)
4. 80% of 40 = 32 (8×4=32)
5. ৫০ এর ১০% কত? =৫ (৫×১=৫)
-
-
১. 20% of 18= 3 (2×1.8 = 3.6)
-
টেকনিকঃ
★
এখানে দুটি সংখ্যার মধ্যে একটির এককের ঘরের
সংখ্যা ‘শুন্য’। তাহলে এখন কি করব? ঐ ‘শুন্য’ টাকে
বাদ দেব আর যে সংখ্যায় ‘শুন্য’ নেই সেই সংখ্যার
এককের ঘরের আগে একটা ‘দশমিক’ বসিয়ে দেব।
বাকী কাজটা আগের মতই।
-
আরও কিছু দেখুন -
-
1. 30% of 50 = 15 (3×5=15)
-
টেকনিকঃ
★
প্রশ্নে উল্লেখিত সংখ্যা দুটি হল 30 এবং 50।
এখানে উভয় সংখ্যার এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’
আছে। যদি উভয় সংখ্যার এককের ঘরের অংক ‘শুন্য’
হয় তাহলে উভয় সংখ্যা থেকে তাদের (শুন্য) বাদ
দিয়ে বাকি যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাদেরকে
গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে অর্থাৎ এখানে 3
এবং 5 কে গুণ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে।
-
আরও কিছু দেখুন -
2. 40% of 60 = 24 (4×6=24)
3. 20% of 190 = 38 (2×19=38)
4. 80% of 40 = 32 (8×4=32)
5. ৫০ এর ১০% কত? =৫ (৫×১=৫)
-
-
১. 20% of 18= 3 (2×1.8 = 3.6)
-
টেকনিকঃ
★
এখানে দুটি সংখ্যার মধ্যে একটির এককের ঘরের
সংখ্যা ‘শুন্য’। তাহলে এখন কি করব? ঐ ‘শুন্য’ টাকে
বাদ দেব আর যে সংখ্যায় ‘শুন্য’ নেই সেই সংখ্যার
এককের ঘরের আগে একটা ‘দশমিক’ বসিয়ে দেব।
বাকী কাজটা আগের মতই।
-
আরও কিছু দেখুন -
২. 25% of 44=11 (2.5×4.4=11)
৩. 245% of 245=600.25 (24.5×24.5=600.25)
৪. ১২৫ এর ২০% কত? = ২৫ (১২.৫×২=২৫)
৫. ১১৫২৫ এর ২৩% কত? =২৬৫০.৭৫ (১১৫২.৫×২.৩)
=২৬৫০.৭৫
৩. 245% of 245=600.25 (24.5×24.5=600.25)
৪. ১২৫ এর ২০% কত? = ২৫ (১২.৫×২=২৫)
৫. ১১৫২৫ এর ২৩% কত? =২৬৫০.৭৫ (১১৫২.৫×২.৩)
=২৬৫০.৭৫
কর্মক্ষেত্রে / জীবনে সাফল্য লাভ করতে হলে কি করা প্রয়োজন ?
একবার হলেও পড়ে দেখুন ... হয়তো এমন কিছু জানতে পারবেন যা সম্পর্কে পূর্বে অবগত ছিলেন না ...
আপনাদের ভালো কিছু জানানোই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য ...
একবার হলেও পড়ে দেখুন ... হয়তো এমন কিছু জানতে পারবেন যা সম্পর্কে পূর্বে অবগত ছিলেন না ...
আপনাদের ভালো কিছু জানানোই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য ...
সাফল্য অর্জনে কী গুণাবলী থাকা উচিত:
▬▬▬▬
▬▬▬▬
সাধারণ জ্ঞান
নিজ বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান
আত্মপ্রত্যয়
বুদ্ধিমত্তা
কাজ করার দক্ষতা
নেতৃত্ব
ভুল থেকে শিক্ষা নেয়ার দক্ষতা
সৃজনশীলতা
আত্মবিশ্বাস
যথাযথ বাচনভঙ্গি
অন্যের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থাকা
ভাগ্য
উপরোক্ত গুণাবলী যারা অর্জন করেছেন তারাই সাফল্য লাভ করে থাকেন।
এই গুণগুলো জন্মসূত্রে না থাকলেও কাজের মাধ্যমে অর্জন সম্ভব।
নিজেকে জানুন, দেখুন তো আপনার মধ্যে এই গুণসমূহ আছে কিনা:
▬▬▬▬
নিজ বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান
আত্মপ্রত্যয়
বুদ্ধিমত্তা
কাজ করার দক্ষতা
নেতৃত্ব
ভুল থেকে শিক্ষা নেয়ার দক্ষতা
সৃজনশীলতা
আত্মবিশ্বাস
যথাযথ বাচনভঙ্গি
অন্যের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থাকা
ভাগ্য
উপরোক্ত গুণাবলী যারা অর্জন করেছেন তারাই সাফল্য লাভ করে থাকেন।
এই গুণগুলো জন্মসূত্রে না থাকলেও কাজের মাধ্যমে অর্জন সম্ভব।
নিজেকে জানুন, দেখুন তো আপনার মধ্যে এই গুণসমূহ আছে কিনা:
▬▬▬▬
সহমর্মিতা
হাস্যরস
সৌজন্যবোধ
বিশ্বাস অর্জন- এর দক্ষতা
ক্যারিয়ার পরিকল্পনা- এর জন্য অবশ্যই আপনাকে লক্ষ্য ঠিক করতে হবে। এজন্য যা করবেন:
▬▬▬▬▬▬▬▬
হাস্যরস
সৌজন্যবোধ
বিশ্বাস অর্জন- এর দক্ষতা
ক্যারিয়ার পরিকল্পনা- এর জন্য অবশ্যই আপনাকে লক্ষ্য ঠিক করতে হবে। এজন্য যা করবেন:
▬▬▬▬▬▬▬▬
আপনার লক্ষ্যগুলি ঠিক করবেন
লক্ষ্যগুলি কাগজে লিখবেন
লক্ষ্যগুলি সুনির্দিষ্ট হতে হবে
লক্ষ্যগুলি গুরুত্ব অনুযায়ী শ্রেণীবদ্ধ করতে হবে
প্রতিদিন লক্ষ্যগুলি স্মরণ করতে হবে
লক্ষ্য ঠিক করার জন্য S M A R T টেকনিক ব্যবহার করা যেতে পারে। এখানে তার ব্যাখ্যা দেয়া হল:
▬▬▬▬
লক্ষ্যগুলি কাগজে লিখবেন
লক্ষ্যগুলি সুনির্দিষ্ট হতে হবে
লক্ষ্যগুলি গুরুত্ব অনুযায়ী শ্রেণীবদ্ধ করতে হবে
প্রতিদিন লক্ষ্যগুলি স্মরণ করতে হবে
লক্ষ্য ঠিক করার জন্য S M A R T টেকনিক ব্যবহার করা যেতে পারে। এখানে তার ব্যাখ্যা দেয়া হল:
▬▬▬▬
S = Specific বা সুনির্দিষ্ট
M = Measurable বা পরিমাপযোগ্য
A = Achievable বা অর্জনযোগ্য
R = Realistic বা বাস্তবধর্মী
T = Timeframe বা সময়কাঠামো
সাফল্যের জন্য আরও যা জানতে হবে:
▬▬▬▬
M = Measurable বা পরিমাপযোগ্য
A = Achievable বা অর্জনযোগ্য
R = Realistic বা বাস্তবধর্মী
T = Timeframe বা সময়কাঠামো
সাফল্যের জন্য আরও যা জানতে হবে:
▬▬▬▬
SEE Factors
S = Smile বা হাস্যময়
E = Eye Contact বা মনযোগ
E = Enthusiasm বা উদ্যোগ
আরও ৮ টি নির্দেশনা হল:
▬▬▬▬
S = Smile বা হাস্যময়
E = Eye Contact বা মনযোগ
E = Enthusiasm বা উদ্যোগ
আরও ৮ টি নির্দেশনা হল:
▬▬▬▬
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা
সময়ানুবর্তী হওয়া
প্রস্তত থাকা
নিজের লক্ষ্য সম্পর্কে সচেতন থাকা
নিয়ন্ত্রণে রাখা
সঠিকভাবে কাজ করা
পরিপূর্ণভাবে কাজ সম্পন্ন করা
ক্যারিয়ার পরিকল্পনা এবং সাফল্যের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল সময় ব্যবস্থাপনা। আপনাকে অবশ্যই সময় ব্যবস্থাপনা জানতে হবে। এর জন্য যা করতে হবে:
▬▬▬▬
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা
সময়ানুবর্তী হওয়া
প্রস্তত থাকা
নিজের লক্ষ্য সম্পর্কে সচেতন থাকা
নিয়ন্ত্রণে রাখা
সঠিকভাবে কাজ করা
পরিপূর্ণভাবে কাজ সম্পন্ন করা
ক্যারিয়ার পরিকল্পনা এবং সাফল্যের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল সময় ব্যবস্থাপনা। আপনাকে অবশ্যই সময় ব্যবস্থাপনা জানতে হবে। এর জন্য যা করতে হবে:
▬▬▬▬
আপনার প্রতিদিনের কাজগুলো লিপিবদ্ধ করুন
প্রতিটি কাজে এখন আপনি গড়ে কত সময় ব্যয় করছেন তা নিরূপণ/ ঠিক করুন
প্রতিটি কাজে গড়ে কতটুকু সময় প্রয়োজন তা বের করুন
প্রতিটি কাজে গড়ে আপনি কতটুকু সময় অতিরিক্ত ব্যয় করেন তা বের করুন
এখন সিদ্ধান্ত নিন কীভাবে আপনি আপনার সময় ব্যয় করবেন?
সময় ব্যবস্থাপনা আপনার জীবনের মোড় ঘুড়িয়ে দিতে পারে, যদি আপনি সঠিকভাবে তা প্রয়োগ করতে পারেন। প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে আগামীকাল আপনার করণীয় কাজগুলি একটি কাগজে লিপিবদ্ধ করুন এবং তারপাশে কোন সময়ে তা করবেন তা লিখুন। আপনার হাতের অতিরিক্ত সময় অন্য কোন প্রয়োজনীয় কাজে ব্যয় করুন।
ক্যারিয়ার পরিকল্পনার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে কাজের চাপের ব্যবস্থাপনা:
▬▬▬▬
প্রতিটি কাজে এখন আপনি গড়ে কত সময় ব্যয় করছেন তা নিরূপণ/ ঠিক করুন
প্রতিটি কাজে গড়ে কতটুকু সময় প্রয়োজন তা বের করুন
প্রতিটি কাজে গড়ে আপনি কতটুকু সময় অতিরিক্ত ব্যয় করেন তা বের করুন
এখন সিদ্ধান্ত নিন কীভাবে আপনি আপনার সময় ব্যয় করবেন?
সময় ব্যবস্থাপনা আপনার জীবনের মোড় ঘুড়িয়ে দিতে পারে, যদি আপনি সঠিকভাবে তা প্রয়োগ করতে পারেন। প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে আগামীকাল আপনার করণীয় কাজগুলি একটি কাগজে লিপিবদ্ধ করুন এবং তারপাশে কোন সময়ে তা করবেন তা লিখুন। আপনার হাতের অতিরিক্ত সময় অন্য কোন প্রয়োজনীয় কাজে ব্যয় করুন।
ক্যারিয়ার পরিকল্পনার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে কাজের চাপের ব্যবস্থাপনা:
▬▬▬▬
আমাদের দেশে এ বিষয়টিকে খুব কম গুরুত্ব দেয়া হয়। আপনি যদি চাপ কমাতে না পারেন, তবে তা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াবে। আমরা অনেক নেতিবাচক পরিবেশের মধ্যে বড় হচ্ছি, এর ফলে কাজের চাপ ব্যবস্থাপনা আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। চাপ কমানো ও ব্যবস্থাপনার জন্য আমাদের যা করতে হবে:
নিজের উপর বিশ্বাস রাখা
নেতিবাচক লোকদের এড়িয়ে চলা
সবকিছু সহজে গ্রহণ করা
মাথা ঠান্ডা রাখা
সব সময় ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা
নেতিবাচক বিষয়কে ইতিবাচকভাবে দেখা
মেডিটেশন অনেক সময় আমাদের চাপ কমাতে পারে, তাই মেডিটেশন করা যেতে পারে। বাংলাদেশে এখন এর ব্যাপক চর্চা হচ্ছে।
নিজের উপর বিশ্বাস রাখা
নেতিবাচক লোকদের এড়িয়ে চলা
সবকিছু সহজে গ্রহণ করা
মাথা ঠান্ডা রাখা
সব সময় ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা
নেতিবাচক বিষয়কে ইতিবাচকভাবে দেখা
মেডিটেশন অনেক সময় আমাদের চাপ কমাতে পারে, তাই মেডিটেশন করা যেতে পারে। বাংলাদেশে এখন এর ব্যাপক চর্চা হচ্ছে।
উপরোক্ত বিষয়গুলির প্রতি মনোযোগী হলে আপনি সহজেই আপনার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে পারবেন। কারণ ক্যারিয়ার পরিকল্পনা এর জন্য আপনাকেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আপনি অন্য কারো কাছ থেকে উপদেশ নিলেও নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নেবেন। কখনো অন্য কারো সিদ্ধান্ত যেন-আপনার ওপর চাপিয়ে না দেয়া হয়।
No comments:
Post a Comment